প্রকল্পসমূহ
আমাদের অটোবিজ ক্লাউড ইআরপি সিস্টেম আপনার সকল কার্যক্রমকে সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় করে তোলে, যার ফলে ম্যানুয়াল কাজের বোঝা কমে এবং ত্রুটির সম্ভাবনা হ্রাস পায়। এছাড়াও, এতে রয়েছে স্মার্ট রেভিনিউ রিকগনিশন (Smart Revenue Recognition) ফিচার, যা নির্ভুলভাবে রাজস্ব চিহ্নিত করে এবং আয় ব্যবস্থাপনাকে আরও স্বচ্ছ ও কার্যকর করে তোলে।
আমাদের লক্ষ্য হলো আপনার ব্যবসাকে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করা, যেখানে প্রতিটি প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিচালিত হয় এবং প্রতিটি সিদ্ধান্ত ডেটার ভিত্তিতে নেওয়া হয়।
অটোবিজ ইর্আরপি (ERP) সিস্টেমের সাথে ইন্টিগ্রেটেড কাস্টমাইজড অ্যাকাউন্টিং বলতে এমন একটি সমন্বিত সমাধানকে বোঝায়, যেখানে প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য কার্যক্রমে (যেমন: বিক্রয়, ক্রয়, ইনভেন্টরি, মানবসম্পদ, উৎপাদন) ঘটে যাওয়া ডেটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাকাউন্টিং মডিউলে প্রতিফলিত হয়। এর ফলে ডেটা এন্ট্রি কম হয়, নির্ভুলতা বাড়ে এবং রিয়েল-টাইম আর্থিক তথ্য পাওয়া যায়।


ইন্টিগ্রেটেড কাস্টমাইজড অ্যাকাউন্টিং: একটি পূর্ণাঙ্গ অটোবিজ ইআরপি সমাধান
মানব সম্পদ তথ্য ব্যবস্থাপনায় অটোবিজ
অটোবিজ ইআরপি এর একটি আধুনিক HRIS বা মানব সম্পদ তথ্য ব্যবস্থা মানবসম্পদকে—দক্ষতার সাথে পরিচালনা করে HR বিভাগকে একটি প্রশাসনিক কেন্দ্র থেকে একটি কৌশলগত অংশীদারে রূপান্তরিত করবে।




গুদাম ব্যবস্থাপনায় অটোবিজ ইআরপি
ই-কমার্স এবং গ্লোবাল সাপ্লাই চেইনের যুগে, একটি ওয়্যারহাউস বা গুদাম শুধু পণ্য মজুদের স্থান নয়, এটি একটি প্রতিষ্ঠানের হৃৎপিণ্ড।
সেলস ও ডিষ্ট্রিবিউশনের জন্য অটোবিজ
উৎপাদনকারী বা বিপণনকারী প্রতিষ্ঠানের জন্য সেলস ও ডিস্ট্রিবিউশন হলো অনেকটা মানবদেহের রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়ার মতো। পণ্য উৎপাদন কেন্দ্র থেকে শুরু করে ডিস্ট্রিবিউটর, ডিলার, রিটেইলার এবং সবশেষে চূড়ান্ত গ্রাহকের হাতে পৌঁছানো পর্যন্ত এই সুবিশাল নেটওয়ার্কটি যত সচল ও গতিশীল থাকবে, প্রতিষ্ঠানের সাফল্যও তত নিশ্চিত হবে।
অটোবিজ ইর্আরপি রিটেইল পিওএস (Point of Sale) সিস্টেম যা অফলাইন টিল ব্যবস্থাপনা, অনলাইন ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনা এবং ইন্টিগ্রেটেড অ্যাকাউন্টস - এই তিনটি মূল বৈশিষ্ট্যকে একজন দোকানদারের জন্য অত্যন্ত কার্যকর এবং ব্যবসায়িক প্রক্রিয়াকে অনেক সহজ করে তোলে।
১. সেলস ও বিলিং মডিউল (Sales & Billing / Point of Sale)
২. ইনভেন্টরি বা স্টক ম্যানেজমেন্ট (Inventory / Stock Management)
৩. কাস্টমার রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্ট (CRM)
৪. রিপোর্টিং ও অ্যানালিটিক্স (Reporting & Analytics)
৫. সাপ্লায়ার ও পারচেজ ম্যানেজমেন্ট (Supplier & Purchase Management)
৬. এমপ্লয়ি বা স্টাফ ম্যানেজমেন্ট (Employee / Staff Management)
৭. মাল্টি-স্টোর বা চেইন ম্যানেজমেন্ট (Multi-Store / Chain Management)
৮. হার্ডওয়্যার ইন্টিগ্রেশন (Hardware Integration)
অটোবিজ ইর্আরপি রিটেইল পিওএস (Point of Sale) সিস্টেম এই মডিউলগুলো একত্রিত করে একজন রিটেইল ব্যবসায়ীকে তার দোকানের প্রতিটি দিকের উপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ এবং স্বচ্ছ ধারণা প্রদান করে, যা ব্যবসাকে লাভজনক ও সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে।




পশু খাদ্য তৈরির জন্য অটোবিজ ইআরপি
কাঁচামাল সংগ্রহ, উৎপাদন প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ, গুণমান নিয়ন্ত্রণ, ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনা, বিক্রয় ও বিতরণ, এবং আর্থিক ব্যবস্থাপনার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোতে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রদান করে।




কম্পোজিট ফ্যাক্টরির জন্য অটোবিজ ইআরপি
একটি নিট কম্পোজিট গ্রুপের জন্য অটোবিজ ইআরপি সিস্টেম ইম্প্লিমেন্ট করা মানে শুধু খরচ নয়, এটি একটি কৌশলগত বিনিয়োগ। এটি বিচ্ছিন্ন ইউনিটগুলোকে একটি সমন্বিত শক্তিতে পরিণত করে। এর মাধ্যমে আপনি কেবল উৎপাদন খরচই কমান না, বরং বায়ারের আস্থা অর্জন করেন, ডেলিভারি লিড টাইম কমিয়ে আনেন এবং বিশ্ববাজারে তীব্র প্রতিযোগিতার মধ্যেও নিজের ব্যবসাকে একটি লাভজনক ও টেকসই প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেন।
এক্সেসরিজ ফ্যাক্টরির জন্য অটোবিজ ইআরপি
গার্মেন্টস, এক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং শিল্প গুলো এক একটি অত্যন্ত গতিশীল এবং প্রতিযোগিতামূলক খাত। এখানে কাঁচামাল সোর্সিং থেকে শুরু করে উৎপাদন, প্যাকেজিং এবং রপ্তানির প্রতিটি ধাপে সঠিক সমন্বয় এবং স্বচ্ছতা অপরিহার্য। আমাদের অটোবিজ ইআরপি সফটওয়্যারটি শুধুমাত্র একটি টুল নয়, এটি আপনার ব্যবসার প্রতিটি বিভাগকে একটি একক, শক্তিশালী প্ল্যাটফর্মে সংযুক্ত করে। এর মাধ্যমে আপনি রিয়েল-টাইম ডাটার উপর ভিত্তি করে দ্রুত এবং নির্ভুল সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন, যা আপনাকে আন্তর্জাতিক বাজারে এক ধাপ এগিয়ে রাখবে।


স্পিনিং ফ্যাক্টরির জন্য অটোবিজ ইআরপি
স্পিনিং বা সুতা উৎপাদন শিল্প হলো টেক্সটাইল জগতের মূল ভিত্তি। এখানে কাঁচা তুলা বা ফাইবার থেকে শুরু করে চূড়ান্ত সুতা তৈরি পর্যন্ত প্রতিটি প্রক্রিয়া অত্যন্ত জটিল এবং সূক্ষ্ম। কাঁচামালের মানের ভিন্নতা, মেশিনের কার্যকারিতা, উৎপাদন প্রক্রিয়ার ধারাবাহিকতা এবং অপচয় নিয়ন্ত্রণ—এই সবগুলোই একটি স্পিনিং মিলের লাভজনকতাকে সরাসরি প্রভাবিত করে।




নিটিং ফ্যাক্টরির জন্য অটোবিজ ইআরপি
নিটিং শিল্প টেক্সটাইল ভ্যালু চেইনের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, যেখানে সুতা থেকে ফেব্রিক বা কাপড় তৈরি হয়। এই প্রক্রিয়ায় সঠিক মানের সুতা নির্বাচন, মেশিনের নিখুঁত পরিচালনা, ফেব্রিকের গুণগত মান (যেমন GSM) বজায় রাখা এবং সুতার অপচয় নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত জরুরি। একটি ছোট ভুল বা সমন্বয়হীনতা পুরো উৎপাদনের গুণগত মান এবং লাভজনকতাকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করতে পারে।
ডাইং ফ্যাক্টরির জন্য অটোবিজ ইআরপি
ডাইং বা কাপড়ের রঙ করার প্রক্রিয়াটি টেক্সটাইল শিল্পের সবচেয়ে শৈল্পিক এবং একই সাথে সবচেয়ে বিজ্ঞান-নির্ভর ধাপ। এখানে নিখুঁত রঙের ধারাবাহিকতা (Color Consistency), রাসায়নিকের সঠিক ব্যবহার, পানি ও শক্তির সাশ্রয় এবং পরিবেশগত সুরক্ষা—প্রতিটি বিষয়ই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সামান্য একটি ভুলের কারণে পুরো একটি ব্যাচের কাপড় নষ্ট হয়ে যেতে পারে, যা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি বিশাল আর্থিক ক্ষতি।


জুতার ফ্যাক্টরির জন্য অটোবিজ ইআরপি
ফুটওয়্যার বা জুতা তৈরি একটি অত্যন্ত জটিল এবং শ্রমনিবিড় শিল্প। এখানে বিভিন্ন ধরণের কাঁচামাল (যেমন: চামড়া, সিনথেটিক, রাবার), অসংখ্য ক্ষুদ্র যন্ত্রাংশ (যেমন: সোল, ফিতা, আইলেট) এবং বহুস্তরীয় উৎপাদন প্রক্রিয়া (যেমন: কাটিং, স্টিচিং, লাস্টিং) একসাথে কাজ করে। বিশেষ করে, প্রতিটি ডিজাইন বা স্টাইলের জন্য বিভিন্ন সাইজ ও রঙের বিশাল বিন্যাস (Size-Color Matrix) পরিচালনা করা এবং চামড়ার মতো মূল্যবান কাঁচামালের অপচয় রোধ করা এই শিল্পের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।




ডেনিম ফ্যাক্টরির জন্য অটোবিজ ইআরপি
ডেনিম শুধু একটি কাপড় নয়, এটি একটি সংস্কৃতি ও ফ্যাশনের প্রতীক। এর উৎপাদন প্রক্রিয়াও সাধারণ টেক্সটাইলের চেয়ে অনেক বেশি জটিল ও শৈল্পিক। কাঁচা তুলা থেকে ইন্ডিগো রঙে সুতা রাঙানো, বিশেষ টুইল তাঁতে কাপড় বোনা এবং সবশেষে ফেব্রিককে নিখুঁত ফিনিশিং দেওয়া—প্রতিটি ধাপেই প্রয়োজন হয় সর্বোচ্চ সতর্কতা এবং সুনির্দিষ্ট নিয়ন্ত্রণের। ইন্ডিগো শেডের সামান্য তারতম্য বা ফেব্রিকের গুণগত মানের বিচ্যুতি পুরো উৎপাদনকেই ব্যাহত করতে পারে।
চামড়ার ফ্যাক্টরির জন্য অটোবিজ ইআরপি
চামড়া শিল্প বাংলাদেশের অন্যতম সম্ভাবনাময় এবং ঐতিহ্যবাহী একটি খাত। কাঁচা চামড়া (Raw Hide) প্রক্রিয়াজাত করে ট্যানারিতে বিশ্বমানের ফিনিশড লেদার তৈরি এবং সবশেষে সেই লেদার দিয়ে জুতো, ব্যাগ, বা জ্যাকেটের মতো চূড়ান্ত পণ্য তৈরি করা—এর প্রতিটি ধাপই অত্যন্ত জটিল, শ্রমনিবিড় এবং কাঁচামাল-নির্ভর। চামড়ার প্রাকৃতিক ভিন্নতা, প্রতিটি স্কিনের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করে অপচয় কমানো এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ড বজায় রাখা এই শিল্পের প্রধান চ্যালেঞ্জ।
রিয়েল এস্টেট ব্যবসা শুধু ইট-সিমেন্টের নির্মাণকাজ নয়, এটি মানুষের আজীবনের স্বপ্ন এবং আস্থার উপর নির্মিত একটি সম্পর্ক। এই ব্যবসায় জমির অধিগ্রহণ থেকে শুরু করে প্রকল্পের অনুমোদন, বিপণন, গ্রাহক ব্যবস্থাপনা, নির্মাণ এবং সবশেষে সম্পত্তি হস্তান্তর পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত জটিল এবং দীর্ঘমেয়াদী। যেকোনো একটি স্তরে তথ্যের ঘাটতি বা সমন্বয়হীনতা পুরো প্রকল্পের সাফল্যকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে এবং গ্রাহকের আস্থায় ফাটল ধরাতে পারে।
অটোবিজ ইআরপি একটি বিশেষায়িত রিয়েল এস্টেট অটোমেশন সিস্টেম এই সুবিশাল কর্মযজ্ঞের জন্য একটি ‘মাস্টার ব্লুপ্রিন্ট’ হিসেবে কাজ করে। এটি আপনার সেলস, মার্কেটিং, কাস্টমার সার্ভিস, অ্যাকাউন্টস, এবং প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট বিভাগকে একটি শক্তিশালী ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সংযুক্ত করে, যা আপনার ব্যবসায় নিয়ে আসে অভূতপূর্ব স্বচ্ছতা, নিয়ন্ত্রণ এবং গ্রাহক সন্তুষ্টি।
Fully Customizable Industry Specific ERP software production of MAMTech Limited






হসপিটাল অটোমেশন: উন্নত স্বাস্থ্যসেবায় অটোবিজ ইআরপি সমাধান
অটোবিজ হসপিটাল ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম বা HMIS সাধারণত নিম্নলিখিত প্রধান বিভাগ বা মডিউল নিয়ে গঠিত:
১. রেজিস্ট্রেশন ও অ্যাপয়েন্টমেন্ট (Registration & Appointment):
নতুন রোগীর নিবন্ধন, ইউনিক হেলথ আইডি (UHID) তৈরি এবং ডাক্তারদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট বা সিরিয়াল ব্যবস্থাপনা।
২. আউটপেশেন্ট ম্যানেজমেন্ট (OPD - Outpatient Department):
বহির্বিভাগের রোগীদের কনসালটেশন, ডিজিটাল প্রেসক্রিপশন এবং অন্যান্য সেবা পরিচালনা।
৩. ইনপেশেন্ট ম্যানেজমেন্ট (IPD - Inpatient Department):
রোগী ভর্তি, বেড বরাদ্দ, ওয়ার্ড ম্যানেজমেন্ট, রোগী স্থানান্তর এবং ডিসচার্জ প্রক্রিয়া পরিচালনা।
৪. বিলিং ও প্যাকেজ ম্যানেজমেন্ট (Billing & Package Management):
সকল প্রকার সেবা (যেমন: কনসালটেশন, টেস্ট, বেড ভাড়া, ঔষধ) বাবদ বিল তৈরি, পেমেন্ট গ্রহণ এবং বিভিন্ন হেলথ চেক-আপ প্যাকেজ পরিচালনা।
৫. ফার্মেসি ম্যানেজমেন্ট (Pharmacy Management):
হাসপাতালের অভ্যন্তরীণ ফার্মেসির ঔষধের স্টক, বিক্রয়, প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ঔষধ প্রদান এবং বিলিং পরিচালনা।
৬. ডায়াগনস্টিক ও ল্যাবরেটরি (LIS - Laboratory Information System):
প্যাথলজি ল্যাবের সকল টেস্টের অর্ডার গ্রহণ, মেশিনের সাথে ইন্টিগ্রেশন, ফলাফল এবং রিপোর্ট তৈরি ও সংরক্ষণ।
৭. রেডিওলজি ম্যানেজমেন্ট (RIS - Radiology Information System):
এক্স-রে, সিটি স্ক্যান, এমআরআই-এর মতো ইমেজিং টেস্টের অর্ডার, রিপোর্ট এবং ছবি ডিজিটালভাবে ব্যবস্থাপনা।
৮. ইলেকট্রনিক মেডিকেল রেকর্ড (EMR / EHR):
এটি কেন্দ্রীয় বিভাগ, যেখানে একজন রোগীর সমস্ত স্বাস্থ্য তথ্য (যেমন: রোগের ইতিহাস, প্রেসক্রিপশন, টেস্ট রিপোর্ট) ডিজিটালভাবে সুরক্ষিত থাকে।
৯. অপারেশন থিয়েটার (OT) ম্যানেজমেন্ট:
সার্জারির সময়সূচী নির্ধারণ, OT-এর রিসোর্স বুকিং এবং সার্জারির বিস্তারিত নোট সংরক্ষণ।
১০. নার্সিং ও ওয়ার্ড ম্যানেজমেন্ট (Nursing & Ward Management): * ওয়ার্ডে ভর্তি রোগীদের দৈনন্দিন পরিচর্যা, ঔষধ প্রদানের সময়সূচী এবং ভাইটালস (রক্তচাপ, তাপমাত্রা ইত্যাদি) পর্যবেক্ষণের রেকর্ড ডিজিটালভাবে রাখা।
১১. ইনভেন্টরি ও স্টোর ম্যানেজমেন্ট (Inventory & Store Management): * ঔষধ ছাড়া হাসপাতালের অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপকরণ (যেমন: সার্জিক্যাল আইটেম, লিনেন) এবং সম্পদের মজুদ ও সরবরাহ ব্যবস্থাপনা।
১২. মানব সম্পদ ও পে-রোল (HR & Payroll Management): * হাসপাতালের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী, ডাক্তার এবং নার্সদের বেতন, উপস্থিতি, ছুটির হিসাব এবং ডিউটি রোস্টার পরিচালনা।
১৩. এমআইএস ও রিপোর্টিং (MIS & Reporting): * হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের জন্য অ্যানালিটিক্যাল রিপোর্ট (যেমন: দৈনিক আয়-ব্যয়, বেড অকুপেন্সি, বিভাগভিত্তিক পারফরম্যান্স) এবং ড্যাশবোর্ড তৈরি।